একবার পদ্যের পানে চেয়ে, একবার গদ্যের পানে চেয়ে, এ জীবন ধাঁধিয়ে দেব- ধর্মেও ভাবিনি। তাই বেলেহাঁস কখনোই উড্ডয়ন শেখাবে না জেনেও, আমি তাকে মুখস্ত করেছি। নদী থেকে জল, মাছ, এমনকি নৌকোও নয়, আমি মুগ্ধ বাঁকতন্ত্র তুলে এনে কবিতায় প্রতিষ্ঠা করেছি।
এতে করে, একদিন দেখি, দৃশ্যান্তরের ভিতর দিয়ে বদলে যাচ্ছে আমার ধারণা। কবিতারা উড়ে যাচ্ছে কুসুমের আকাশের দিকে, মতান্তরে বাঙলা কবিতা উড়তে উড়তে বেলেহাঁস হতে শিখছে
যদিও কিছুকাল পদ্যে, পদ্যের স্বভাব লেগে আছে আমার আঙুলে। ফলে, মাধুরী কিছুতেই মনীষা হয় না... যেমন গদ্য, কেটেকুটে যাচ্ছে কিন্তু রক্ত বেরোচ্ছে না! তাহলে কি রক্তশূন্যতার এই ফ্যাকাশেবেলায় অঝোর-কবিতা সম্ভব? বড় জোড় আমরা একটা বেলেহাঁস ধরে তাকে জবাই করতে পারি, আমরা দেখতে পারি উড্ডয়নপ্রিয় এই পাখি শেষপর্যন্ত কবিতা কী না!
গদ্যের গারল্য নিয়ে, এরপর ‘বালুর ওপরে রৌদ্র’ শীর্ষক প্রবন্ধ লিখতে পারি! নদীর মধ্যে ভ্যান চলে যাচ্ছে দেখে আমরা ফারাক্কা-জলের প্রবাহ বুঝতে পারি। যদি, বিক্রি হয়ে যাওয়া ব্রা’র নিয়তির কথা ভেবে দোকানির মতো অতিবণিকের বাচ্চা না-হয়ে পড়ি, তো মনে হয় পানে চাওয়া ধাঁধাবরী বাক্যরাগ, বাঁকতন্ত্র বিফলে যায়নি
সান্ধ্যভাষা, পদ্যের ব্লেডগুলি গদ্যে তরবারি, এর মধ্যেই আমি কবিতা লিখতে পারি
এতে করে, একদিন দেখি, দৃশ্যান্তরের ভিতর দিয়ে বদলে যাচ্ছে আমার ধারণা। কবিতারা উড়ে যাচ্ছে কুসুমের আকাশের দিকে, মতান্তরে বাঙলা কবিতা উড়তে উড়তে বেলেহাঁস হতে শিখছে
যদিও কিছুকাল পদ্যে, পদ্যের স্বভাব লেগে আছে আমার আঙুলে। ফলে, মাধুরী কিছুতেই মনীষা হয় না... যেমন গদ্য, কেটেকুটে যাচ্ছে কিন্তু রক্ত বেরোচ্ছে না! তাহলে কি রক্তশূন্যতার এই ফ্যাকাশেবেলায় অঝোর-কবিতা সম্ভব? বড় জোড় আমরা একটা বেলেহাঁস ধরে তাকে জবাই করতে পারি, আমরা দেখতে পারি উড্ডয়নপ্রিয় এই পাখি শেষপর্যন্ত কবিতা কী না!
গদ্যের গারল্য নিয়ে, এরপর ‘বালুর ওপরে রৌদ্র’ শীর্ষক প্রবন্ধ লিখতে পারি! নদীর মধ্যে ভ্যান চলে যাচ্ছে দেখে আমরা ফারাক্কা-জলের প্রবাহ বুঝতে পারি। যদি, বিক্রি হয়ে যাওয়া ব্রা’র নিয়তির কথা ভেবে দোকানির মতো অতিবণিকের বাচ্চা না-হয়ে পড়ি, তো মনে হয় পানে চাওয়া ধাঁধাবরী বাক্যরাগ, বাঁকতন্ত্র বিফলে যায়নি
সান্ধ্যভাষা, পদ্যের ব্লেডগুলি গদ্যে তরবারি, এর মধ্যেই আমি কবিতা লিখতে পারি
No comments:
Post a Comment